নকলা উপজেলার মানূষ সাধারণত আঞ্চলিক কথ্য ভাষার সাথে শুদ্ধ বাংলা ভাষার সংমিশ্রণে কথা বলে। তবে কোন কোন সংখ্যালঘু সম্প্রদায় তেলেগু,নাগরী অচিক, বুজপুরী ভাষায় কথা বলে।
নকলায় অনেক কৃতি সন্তানের জন্ম হয়েছে। সাহিত্য ও সাংবাদিকতায় যাদের নাম প্রাতঃস্মরণীয় তাদের মাঝে দৈনিক সংবাদের প্রয়াত সম্পাদক বজলুর রহমান, কবিও গীতিকার শহীদুল হক, ঔপন্যাসিক , চলচ্চিত্র প্রযোজক ও অভিনেতা আজম ফারুক, জিলবাংলা সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত কবি, সাংবাদিক ও কলামিস্ট তালাত মাহমুদ, কবি শাহজাদী আঞ্জুমান্দ আরা মুক্তি এবং সঙ্গীতে ফেরদৌস পারভীন ও অধ্যক্ষ শহীদুল আলমের নাম উল্লেখযোগ্য।
স্থানীয় ভাবে অকাল প্রায়ত কবি, গল্পকার ও সাংবাদিকি কামরুজ্জামান মুকুল, মজিবর রহমান, এমদাদুল হক রিপন, শ্যামল বণিক অঞ্জন ও শিশু ছড়াকার হোসনে তানসেন মাহমুদ ইলহামের নাম উল্লেখযোগ্য। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে নকলায় সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার ব্যাপক প্রচলন লক্ষনীয়। বিভিন্ন জাতীয় দিবসে সাহিত্য সংকলন প্রকাশ হয়ে থাকে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ব্যক্তিউদ্যোগে বেশকিছু পাঠাগার গড়ে উঠেছে। নকলায় বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের একটি শাখা রয়েছে। ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় নকলা প্রেসক্লাব। অদূনালুপ্ত সাপ্তাহিক জনকন্ঠ এর শেরপুর জেলা প্রতিনিধি আনিছুর রহমান বাচ্চু নকলা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস